শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০১:১৬ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
২৫% উৎসবভাতা এর পরিবর্তে ১০০% উৎসবভাতার দাবিতে শিক্ষকরা নগরীর মথুরানাথ পাবলিক স্কুল এর ৫৭তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত। বরিশালে বিভাগীয় বন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মানববন্ধন বরিশালের বিভাগীয় অপরাজিতা সম্মেলন অনুষ্ঠিত নগরীর আলেকান্দা কাজীপাড়া এলাকায় এক প্রবাসীর ক্রয় করা জমির গেট ভাংচুর করছে প্রতিপক্ষরা। বছরের প্রথমদিনে সরকারের দেওয়া বিনামূল্যের বই শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরন শান্তি প্রিয় যুবসমাজ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে , অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরন। বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি বরিশাল এর ২য় ব্যাচের ক্যাডেটদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত। আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী আমার কোন দল নেই -সালাউদ্দিন রিপন বরিশাল বিভাগে নূরানী ৩য় শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ
রাজাপুরে স্কুলে না এসেও বেতন উত্তোলন করেন দপ্তরী মনির

রাজাপুরে স্কুলে না এসেও বেতন উত্তোলন করেন দপ্তরী মনির

রিপোর্ট আজকের বরিশাল:
ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার হাইলাকাঠী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এইচ এম ফয়সাল এর যোগসাজশে নিয়োগকৃত দপ্তরী স্কুলে না এসে নিয়মিত বেতন ভাতা উত্তোলন করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সূত্র জানায়, স্কুলের সভাপতি স্থানীয় আ.লীগ নেতা আঃ খালেক হাওলাদার প্রভাব খাটিয়ে তার ছেলে মোঃ মনির হোসেনকে দপ্তরী পদে নিয়োগ নেন। নিয়োগ নেওয়ার পূর্বে মনির হোসেন ঢাকায় একটি প্রাইভেট কম্পানিতে চাকুরি করতেন কিন্তু এই স্কুলে নিয়োগ হওয়ার পরেও পূর্বের চাকুরি থেকে অব্যাহতি গ্রহন না করে ওখান থেকে মাঝে মাঝে ছুটি গ্রহন করে স্কুলের প্রধান শিক্ষক এইচ এম ফয়সাল এর সাথে যোগসাজশ ও পিতার ক্ষমতা বলে এই স্কুলে উপস্থিত হয়ে হাজিরা খাতায় পুরো মাসে উপস্থিতি দেখান। সম্প্রতি ৫ আগষ্ট সোমবার সকাল ১১ টার দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, দপ্তরী মনির হোসেন স্কুলে উপস্থিত নেই এবং হাজিরা খাতায় নয় দিন পর্যন্ত উপস্থিতির স্বাক্ষরও নেই। এলাকাবাসী আরও অভিযোগ করেন, স্কুলে কাগজে কলমে ছয়জন শিক্ষক থাকলেও বাস্তবে থাকে দুই জন। প্রধান শিক্ষকও মাঝে মাঝে স্কুলে এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে এটিও সাহেবের কথা বলে চলে যায়। এ বিষয়ে অভিযুক্ত দপ্তরী মনির হোসেন মোবাইল ফোনে তার অভিযোগ মিথ্যা দাবী করে জানান, আমার শারীরিক অসুস্থতার কারনে আমি স্কুলে উপস্থিত হতে পারিনি। হাজিরা দিয়ে স্কুলে না থাকার বিষয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, “আমি স্কুলের কাজে উপজেলায় আসছি। আর মনির হোসেন এর ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি জানান, ওকে ৩ দিনের ছুটি দিয়েছি। আপনি তাকে ছুটি দিতে পারেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, মানবিক কারনে আমি তাকে ছুটি দিয়েছি।” এ বিষয়ে স্কুলের ক্লাস্টারের দায়ীত্বে থাকা এটিও মোঃ সাইফুর রহমান জানান, “দপ্তরী মনির হোসেন কে সোকাজ করা হয়েছে এবং প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2012
Design By MrHostBD