রবিবার, ১৫ Jun ২০২৫, ০৪:৫৯ পূর্বাহ্ন
স্বাধীনতার ঘোষক বীরমুক্তিযোদ্ধা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান(বীর উত্তম)-কে শেখ হাসিনা কটুক্তি করে বক্তব্য রাখার প্রতিবাদে(কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ) জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম, বরিশাল ইউনিট -এর আয়োজনে এক প্রতিবাদ সমাবেশ আজ দুপুর ১২ টায় বরিশাল জেলা আইনজীবী সমিতি চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়।এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম,বরিশাল ইউনিটের সভাপতি,বরিশাল মহানগর বি.এন.পি-র সহ সভাপতি ও বরিশাল জেলা আইনজীবী সমিতির প্রাক্তন সেক্রেটারী এ্যাড.মোঃমহসিন মন্টু।প্রতিবাদ সমাবেশে এ্যাড.মোঃমহসিন মন্টু বলেন,আজ বাংলাদেশের মানুষ গর্বিত এ কারনেই যে,জিয়উর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক,জিয়াউর রহমান শ্রেষ্ঠতম মুক্তিযোদ্ধা,জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন জনদরদী দেশপ্রমিক রাষ্ট্রনায়ক।বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ তথা বাংলাদেশের ইতিহাসে জিয়াউর রহমান একটি অনস্বীকার্য নাম।তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে “প্রথম বিদ্রোহী” মেজর জিয়া বাংলার মানুষের অহংকার।এ্যাড.মহসিন মন্টু আরও উল্লেখ করেন যে,আওয়ামী লীগের দৃষ্টিভঙ্গী অনেকটা জার্মানির হিটলারের ধুরন্ধর গোয়েবেলস-এর মতো।তারাও ভাবে মিথ্যা কথা বার বার বললে হয়তো দেশের মানুষ তা বিশ্বাস করবে।বিশেষ করে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার ঘোষনা নিয়েই আওয়ামী লীগ ঐ গোয়েবেলসীয় অপকর্মে বেশী করে মনোনিবেশ করে।১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালো রাত্র থেকে পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার সামরিক বাহিনী যখন নির্বিচারে নিরস্র ও নিরীহ বাংলা মানুষের উপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছিল তখন সক্রিয় অধিকাংশ রাজনৈতিক নেতারা ভারতে পালিয়ে গেলে জনগন তখন দিশেহারা,তখন একজন মেজর স্ব-প্রনোদিত হয়ে পুরো জাতির দায়িত্ব নিয়েছিলেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়াছিলেন এবং তৎকালীন পশ্চিম হানাদার পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে”প্রথম বিদ্রোহী” মেজর জিয়া এ জাতির অহংকার। সেই সাহসী ব্যক্তিই হলো শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।অতএব বীরমুক্তি যোদ্ধা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান(বীর উত্তম)-কে কটুক্তি করে বক্তব্য রাখা নিন্দনীয় ও রাজনৈতিক দেউলিয়াপনা ছাড়া আর কিছু নয়।