সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৪৪ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ট্রাম্পের শুভেচ্ছাবার্তা কিসের ইঙ্গিত? ভারত কি তবে ব্যর্থ! কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’ — আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ মঙ্গল শোভাযাত্রায় আবু সাঈদের ‘ভাস্কর্য’ চায় না পরিবার সংস্কার ও বিচারবিহীন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না : নাহিদ একাত্তরের অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করতেই ২৪ এর গণঅভ্যুত্থান- আসিফ মাহমুদ জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান বিচারপতির শ্রদ্ধা ২০২৭ বিশ্বকাপ পর্যন্ত বাংলাদেশের দায়িত্বে সিমন্স ব্রাজিলকে ৪-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে আর্জেন্টিনা
বরিশালের মার্কেটগুলোতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা

বরিশালের মার্কেটগুলোতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা

ছবি : চকবাজার বরিশাল

বরিশালের বিভাগের বিভিন্ন জেলাশহরের মার্কেটগুলোতে বেড়েছে ক্রেতাদের ভীড়। এতে সন্তোষ প্রকাশ করছেন বিক্রেতারা। তবে দাম নিয়ে কিছুটা অসন্তোষ প্রকাশ করছেন ক্রেতারা। আজ মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) বরিশালের বিখ্যাত পোশাকের দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, ঈদের কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্রেতা ও বিক্রেতারা। পরিবারের সবচেয়ে ছোট সদস্য ও প্রবীন সদস্যদেরও নিয়ে এসেছেন কেউ কেউ।

এছাড়া পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলা ও ঝালকাঠি জেলা শহরের মার্কেটগুলোর বিপনি-বিতানগুলোতেও উল্লেখযোগ্য হারে ক্রেতাদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। এসব মার্কেটে সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বাড়ছে। ক্রেতাদের এমন ভিড়ে খুশি ব্যবসায়ীরা।

তবে দাম কিছুটা বাড়তিতে অসন্তোষ প্রকাশ করছেন ক্রেতাদের একটি অংশ। এবারের ঈদে বাজারে বেশি বিক্রি হচ্ছে ভারতীয় অরগেনজা, মেঘা, চান্দ্রিয়া, জয়পুরী ও পাকিস্তানি সারারা গারারা। এছাড়া, চাহিদা রয়েছে কাতান, বাড়িস, কারচুপি, বালাহার, মটকা ও কাশ্মীর কাতান থ্রি পিসের।

এছাড়া শাড়ির মধ্যে বেশি বিক্রি হচ্ছে, বি প্লাশ খাড্ডি বেনারসি, চেন্নাই সিল্ক, বুটিক, ক্রেসপি, মান্দানি ও জামদানি। ছেলেদের পাঞ্জাবি, টুপি এবং প্যান্টও বিক্রি হচ্ছে সমহারে। এছাড়া, কসমেটিক্স পণ্যের চাহিদাও কম নয়। আরেক ক্রেতা নাজমিন জামান মুক্তি বলেন, বাচ্চাদের জন্য কেনাকাটা করতেই মূলত টপটেনে আসা। প্রতিবছর টপটেন আর পার্ক মার্ট থেকেই পরিবার-পরিজন এবং আত্মীয় স্বজনদের জন্য কেনাকাটা করি।

এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। রোজা রেখে সবার জন্য কেনাকাটা করতে একটু ক্লান্ত হলেও এতে বিশেষ ধরনের শান্তি রয়েছে। মার্কেটে আসা ক্রেতা আসাদুজ্জামান বলেন, কাপড়চোপড় ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে হলেও নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তদের হাতে টাকা না থাকায় মার্কেটে ভীড় কম।

আমি নিতান্তই প্রয়োজনের তাগিদে মার্কেটে আসছি। দুই মেয়ের জন্য ড্রেস কিনেছি। স্ত্রীর জন্য এখনো কিনতে পারিনি। বিভিন্ন বিপনি-বিতানের মালিকরা বলছেন, প্রায়ই ক্রেতারা আমাদের সঙ্গে বাক-বিতণ্ডায় জড়ান। আমরা যখন বেশি দামে পোশাক ক্রয় করলে বিক্রিও করতে হচ্ছে বেশি দামে। তবে পোশাকের কোয়ালিটির উপর দাম অনেকটা নির্ভর করে। কম দামের পোশাকও আছে, বেশি দামেরও আছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2012
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD